তিনি আরও বলেন, ‘লেবাননের প্রতিরোধ আন্দোলন এখন অনেক বেশি শক্তিশালী। আমাদের এ অবস্থানের বিষয়টি ইসরাইলও জানে। তারা এটা ভালোকরেই জানে হিজবুল্লাহ গোটা অঞ্চলেই স্বাধীনতার পতাকা উড়াতে প্রস্তুতি নিচ্ছে, শক্তি বাড়াচ্ছে।'
গাজায় সাম্প্রতিক যুদ্ধ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, এই যুদ্ধে প্রমাণিত হয়েছে ফিলিস্তিনকে আলাদা করা যাবে না। ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডের কোনো অংশই অন্য কাউকে দেওয়া যাবে না।
তিনি বলেন, ইসলামী ইরান হচ্ছে প্রতিরোধ সংগ্রামের দিকনির্দেশক। ইমাম খোমেনী (রহ.)’র বিপ্লব গোটা অঞ্চলে পরিবর্তনের সূচনা করেছে। ইসরাইলের পতনও শিগগিরই দেখা যাবে।
১৯৮৯ সালের ৩ জুন ইমাম খোমেনী (রহ.) ইন্তেকাল করেন। এই মহান নেতার জানাজায় বিপুল সংখ্যক মানুষ অংশ নেন। গিনেস রেকর্ড বুক বলছে ইমাম খোমেনী (রহ.)'র জানাজায় এক কোটি দুই লাখ মানুষ অংশ নিয়েছে।
ইমামের মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে ইরানসহ বিশ্বব্যাপী নানা কর্মসূচি পালিত হচ্ছে। এ উপলক্ষে আগামীকাল শুক্রবার ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহিল উজমা খামেনেয়ী রেডিও-টেলিভিশনে সরাসরি ভাষণ দেবেন। iqna