তবে যদি পরবর্তী এক বছরের মধ্যে তারা আর এ ধরনের কাজ না করে তাহলে এই জরিমানার অর্ধেক মওকুফ করা হবে। গত বছরের জুলাই মাসে ওই ফ্লাইটগুলো পরিচালনা করেছিল এমিরেটস।
এক বিবৃতিতে এমিরেটস জানিয়েছে, তারা মনে করে না যে ওই লঙ্ঘনের কারণে কোনও অ্যাকশনের মুখোমুখি হওয়া উচিত। তবে অবশ্য জরিমানার বিষয়টি মেনে নিয়েছে এমিরেটস। সংস্থাটি জানিয়েছে, তারা নিজেদের ভুল শুধরে নিয়েছে এবং ভবিষ্যতে এমনটা করবে না।
মূলত যুক্তরাষ্ট্র ও ইরানের মধ্যে রাজনৈতিক উত্তেজনার মধ্যে দেশটির ওপর দিয়ে বিমান চলাচল ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। সেক্ষেত্রে ভবিষ্যতে যাতে এই ধরনের ঝুঁকি এমিরেটস এয়ারলাইন না নেয় সে কারণেই জরিমানা করা হয়েছে। শুধু তাই নয়, উপসাগর বা ওমান উপসাগরের ওপর দিয়েও যেতে নিষেধ করা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল এভিয়েশন অ্যাডমিনিস্ট্রেশন জানিয়েছে, ইরানের সঙ্গে চলমান উত্তেজনার মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের বহনকারী কোনও বিমান ইরানের ওপর দিয়ে বা উপসাগর ও ওমান উপসাগরের ওপর দিয়ে যেতে পারবে না। কারণ ইরান ভুলক্রমে যাত্রীবাহী বিমানকে সামরিক বিমান মনে করে ভুপাতিত করলে অনেক প্রাণহানি ঘটতে পারে।
সূত্র:rtvonline